ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ এর ইতিহাস ও সফলতার গল্প

সফলতা কারো একদিনের  কাজের ফল না। সফলতা অর্জন করতে হলে আমাদের প্রচুর পরিমাণে পরিশ্রম করতে হয়।এবং অনেক কিছু ত্যাগ করতে হয়। পৃথিবীতে যারা আজ পর্যন্ত সফল হয়েছে তাদের সফলতার পেছনে রয়েছে  অক্লান্ত পরিশ্রম কষ্ট দুঃখ এবং দুঃসহ জীবন যাপন। আমরা যদি বিভিন্ন মনীষীদের বিভিন্ন সফল ব্যক্তিদের জীবন বৃত্তান্ত খুঁজে দেখি তাহলে আমরা বুঝতে পারবো যে তারা কেউই তাদের সফলতার জন্য আলাদাভাবে কোন সুযোগ গ্রহণ করেনি। এবং যারা সফল হয়েছেন তারা তাদের পূর্বপুরুষের কোন   সুনাম বা ক্ষাতিকে  তারা তাদের পুঁজি হিসেবে ব্যবহার করেনি। তারা তাদের বুদ্ধিমত্তা  এবং তাদের সৃজনশীলতা দিয়ে সফল হয়েছেন আমরা আজ এরকম একটি সফল ব্যক্তির জীবনের সম্পর্কে জানবো যিনি আমাদের সকলের পরিচিত। আমরা যারা ইন্টারনেট এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে জানি তাদের ভেতরে অনেক  কম মানুষই আছে যারা তাকে চেনে না।
Mark Zuckerberg 


আমদের মাঝে সকলেই মার্ক জাকারবার্গকের সম্পর্কে জানি এবং তাকে চিনি।তিনি ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা।ফেসবুক হচ্ছে বর্তমান সময়ের সর্বাধিক জনপ্রিয় একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে। লক্ষ লক্ষ মানুষ বললে ভুল হবে কোটি কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করেন প্রতিদিন। মার্ক জাকারবার্গের এই ফেসবুক তৈরি করতে কিন্তু প্রচুর পরিমাণে সময় লেগেছে। তার এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তাকে কাজ করতে হয়েছে দিনরাত। এবং তার সফলতা পেতে কম কষ্ট করতে হয়নি। ফেসবুক আবিষ্কারের প্রথমে কিন্তু তিনি সফলতার মুখ দেখেননি।আসুন জেনে নেই ফেসবুক আবিষ্কার করতে জাকারবার্গকে তার স্বপ্নের জন্য কি কি ত্যাগ করতে হয়েছিলো।



আজ ফেসবুক বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এবং মার্ক জাকারবার্গ বিশ্বের ৫ম শীর্ষ ধনীদের একজন। তাহলে জাকারবার্গের এই অধ্যবসায় এবং সফলতা অর্জনের জন্য যে পরিশ্রম করেছে তার থেকে আমরা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি। আমাদের কোনো কাজেই ধৈর্য হারালে চলবে না। ধৈর্যই হল সফলতার অন্যতম চাবিকাঠি তাই আমাদের প্রতিটি কাজ ধৈর্য এবং সততার সাথে করে যাওয়া উচিত তাহলে আমরা জীবনে সফল হতে পারব।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url